বাংলাদেশের ১০ টা ঐতিহাসিক স্থান। Top 10 Historical Place in Bangladesh...
Description
Top 10 Historical Place in Bangladesh............
1: Shaheed Minar
2: National Monument
3: Liberation Museum
4: Ahsan Manzil
5: Shat Gombuj Mosque
6: Panam City
7: Star Mosque
8: Lal Bagh Fort
9: Maina Mati
10: Mahasthangharh
বাংলাদেশের ১০ টা ঐতিহাসিক স্থান.............
১ঃ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার
২ঃ জাতীয় স্মৃতি সৌধ
৩ঃ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
৪ঃ আহসান মঞ্জিল
৫ঃ ষাট গম্বুজ মসজিদ
৬ঃ পানাম শহর
৭ঃ তারা মসজিদ
৮ঃ লালবাগ কেল্লা
৯ঃ ময়নামতি
১০ঃ মহাস্থানগর
বর্ণ্নাঃ
শহিদ মিনারঃ
কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বহিপ্রাঙ্গনে অবস্থিত। প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারি তারিখে এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে ভাষা আন্দোলনের শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে। এটি ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত অন্যতম পর্যটন বিন্দু।
অবস্থানঃ ঢাকা, বাংলাদেশ
ঠিকানাঃ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এর মাঝামাঝি, ঢাকা
উচ্চতাঃ ১৪ মিটার (৪৬ ফুট)
নকশা এবং নির্মাণ:
স্থপতি হামিদুর রহমান
জাতীয় স্মৃতিসৌধঃ
জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।[১] এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে।[২] বিদেশি রাষ্ট্রনায়কগণ সরকারিভাবে বাংলাদেশ সফরে আগমন করলে এই স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রাচারের অন্তর্ভুক্ত।
অবস্থাঃ জাতীয় শহীদদের স্মরণে
ধরনঃ সর্বজনীন স্মৃতিস্তম্ভ
অবস্থানঃ সাভার, বাংলাদেশ
নির্মাণঃ শুরু হয়েছে ১৯৭৮
সম্পূর্ণঃ ১৯৮২
উচ্চতাঃ ছাদ ১৫০ ফুট (৪৬ মি)
নকশা এবং নির্মাণঃ
স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর মুক্তিযুদ্ধ-ভিত্তিক জাদুঘর। এটি ঢাকার এফ-১১/এ-বি, সিভিক সেক্টর, আগারগাঁওয়ে অবস্থিত। বেসরকারি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এই জাদুঘরের উদ্বোধন হয় ১৯৯৬ সালের ২২ শে মার্চ। মুক্তিযুদ্ধের অনেক দুর্লভ বস্তু আছে এই জাদুঘরে ।
স্থাপিত ২২ এপ্রিল ১৯৯৬
অবস্থান এফ১১-এ/এফ১১-বি, শেরে-বাংলা নগর , নাগরিক কেন্দ্র , আগারগাঁও, ঢাকা, বাংলাদেশ।
স্থানাঙ্ক ২৩.৭৩১৮৬২° উত্তর ৯০.৪০৬৮০০° পূর্বস্থানাঙ্ক: ২৩.৭৩১৮৬২° উত্তর ৯০.৪০৬৮০০° পূর্ব
সংগ্রহের আকার ২১,০০০
ওয়েবসাইট liberationwarmuseumbd.org
আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার ইসলামপুরের কুমারটুলী এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি পূর্বে ছিল ঢাকার নবাবদের আবাসিক প্রাসাদ ও জমিদারীর সদর কাচারি। বর্তমানে এটি জাদুঘর হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রতিষ্ঠাতা নওয়াব আবদুল গনি।তিনি তার পুত্র খাজা আহসানুল্লাহ-র নামানুসারে এর নামকরণ করেন।১৮৫৯ খ্রিষ্টাব্দে আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে ১৮৭২ খ্রিষ্টাব্দে সমাপ্ত হয়। ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে এখানে এক অনুষ্ঠিত বৈঠকে মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত হয়। আহসান মঞ্জিল কয়েকবার সংস্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সংস্কার করা হয়েছে অতি সম্প্রতি। এখন এটি বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর কর্তৃক পরিচালিত একটি জাদুঘর।[১]
সাত গম্বুজ মসজিদ ঢাকার মোহাম্মদপুরে অবস্থিত মুঘল আমলে নির্মিত একটি মসজিদ। এই মসজিদটি চারটি মিনারসহ সাতটি গম্বুজের কারণে মসজিদের নাম হয়েছে 'সাতগম্বুজ মসজিদ'। এটি মুঘল সাম্রাজ্য মুঘল আমলের অন্যতম নিদর্শন। ১৬৮০ সালে মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁর আমলে তার পুত্র উমিদ খাঁ মসজিদটি নির্মাণ করান।[১][২] মসজিদটি লালবাগ দুর্গ মসজিদ এবং খাজা আম্বর মসজিদ এর সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ।
পানাম নগর নারায়ণগঞ্জ জেলার, সোনারগাঁতে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী প্রাচীন শহর। বড় নগর, খাস নগর, পানাম নগর -প্রাচীন সোনারগাঁর এই তিন নগরের মধ্যে পানাম ছিলো সবচেয়ে আকর্ষণীয়।[১] এখানে কয়েক শতাব্দী পুরনো অনেক ভবন রয়েছে, যা বাংলার বার ভূইয়াঁদের ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত। সোনারগাঁর ২০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে এই নগরী গড়ে ওঠে।[২]
তারা মসজিদ পুরানো ঢাকার আরমানিটোলায় আবুল খয়রাত সড়কে অবস্থিত। সাদা মার্বেলের গম্বুজের ওপর নীলরঙা তারায় খচিত এ মসজিদ নির্মিত হয় আঠারো শতকের প্রথম দিকে। মসজিদের গায়ে এর নির্মাণ-তারিখ খোদাই করা ছিল না। জানা যায়, আঠারো শতকে ঢাকার 'মহল্লা আলে আবু সাঈয়ীদ'-এ আসেন জমিদার মির্জা গোলাম পীর । উইকিপিডিয়া
ঠিকানা: Abul Khairat Road, Armanitola 1100
অনুমোদন: ইসলাম উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন
স্থাপত্য শৈলী: ইসলামি স্থাপত্য
লালবাগের কেল্লা ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ। এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে, মুঘল সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ কর্তৃক, যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। উইকিপিডিয়া
ঠিকানা: লালবাগ সড়ক, ঢাকা 1211
উদ্বোধনের তারিখ: ১৬৭৮
ময়নামতি বাংলাদেশের কুমিল্লায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক স্থান। ময়নামতির পূর্ব নাম রোহিতগিরি। এযাবৎ আবিষ্কৃত লালমাই অঞ্চলের প্রাচীনতম সভ্যতার নিদর্শন হল ময়নামতি প্রত্নস্থল। বর্তমানে ময়নামতি অঞ্চলে যে ধ্বংসস্তূপ দেখা যায় তা প্রকৃতপক্ষে একটি প্রাচীন নগরী ও বৌদ্ধ বিহারের অবশিষ্টাংশ।
মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। প্রসিদ্ধ এই নগরী ইতিহাসে পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর নামেও পরিচিত ছিল। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল। যিশু খ্রিষ্টের জন্মেরও আগে অর্থাৎ প্রায় আড়াই হাজার বছর পূর্বে এখানে সভ্য জনপদ গড়ে উঠেছিল প্রত্নতাত্ত্বিক ভাবেই তার প্রমাণ মিলেছে। উইকিপিডিয়া
বিকল্প নাম: পুণ্ড্রনগর, পুণ্ড্রবর্ধন
প্রতিষ্ঠিত: খ্রিস্টীয় ৪র্থ শতক
Music : amar vaiyer rokte rangano 21 e February ......
music: Ek sagor Rokte binimoye ...........
7 MARCH SPEECH BY [ BANGUBANDHU SEKH MUJIBOR RAHMAN ]
THANKYOU FOR WITH US........
Comments